শিশু শাওন বয়স - ৩/৪ বছর,গায়ের রং শ্যামবর্ণ, উচ্চতা ৩ ফিট ৫ ইঞ্চি হারিয়ে যাওয়ার সময় তার পরনে ছিল লাল সাদা রঙ্গের গেঞ্জি। গত ১৩/১০/ ১৯ খ্রিঃ তারিখে রমনা থানা পুলিশ মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেললাইনে ভিকটিমকে পেয়ে ঢাকাস্থ ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তেজগাঁও এ নিরাপদ হেফাজতের জন্য রেখে যায়। সেই থেকে মাইকিং, মিডিয়াতে প্রচার এবং বিভিন্ন স্থানে বার্তা প্রেরনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহনের পরও তার পরিবারের সন্ধান মেলেনি। উক্ত শিশুর কোন স্বজনের সন্ধান পেলে বা কোন ঠিকানা জানা থাকলে তেজগাঁও ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
উক্ত ভিকটিমকে বাড্ডা থানাধীন এলাকায় উত্তর বাড্ডা ক্রসিং এ কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় জনগণ তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে।থানা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়ায় নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানাধীন মহাখালী বাস টার্মিনালে বিনিময় নামক এক বাসে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে বাসের ড্রাইভার তাকে টহল পুলিশের কাছে নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে পল্টন মডেল থানাধীন গুলিস্তান ডন মার্কেটের সামনে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে পথচারীরা তাকে টহল পুলিশের কাছে নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে মিরপুর থানাধীন এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে লালবাগ থানাধীন এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে লালবাগ থানাধীন এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে তেজগাঁও থানাধীন এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে রমনা থানাধীন এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে গত ২২/০১/২০১৯ তারিখে গুলশান থানাধীন কালাচাঁদপুর এলাকায় রাস্তার পাশে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে গত ১১/০৫/২০১৯ তারিখে শেরেবাংলানগর থানাধীন শিশুমেলার সামনে পেয়ে পথচারীরা তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে গত ২০/০১/২০১৯ তারিখে দনিয়া কলেজের পশ্চিম পাশের এক মসজিদে পেয়ে খিলগাঁও থানা পুলিশ তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। তার কোন আত্মীয় স্বজন না থাকায় পরবর্তীতে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে সহযোগী এনজিও বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী পরিষদের কাছে হস্তান্তর করে।
উক্ত ভিকটিমকে কাফরুল থানা এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখে স্থানীয় লোকজন সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসেন। পরে থানা পুলিশ তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
উক্ত ভিকটিমকে গত ১৪/০১/২০১৯ তারিখ রাত ১টায় দারুসসালাম থানা এলাকায় অত্র থানার রাত্রীকালীন ডিউটিতে থাকা পুলিশ সদস্য দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসাবাদে অসংলগ্ন কথা বলায় নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
উক্ত ভিকটিমকে গুলিস্তান বাস স্ট্যান্ডে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে রাখা হয়। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে জনৈক সুমি আক্তার কচুক্ষেত বাজার এলাকায় কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে ভাষাণটেক থানায় নিয়ে আসেন। অত্র থানা পুলিশ তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
<p> উক্ত ভিকটিমকে জনাব মোঃ হৃদয় রায়ের বাজার এলাকায় পেয়ে থানায় নিয়ে আসেন। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।</p>
উক্ত ভিকটিমকে গত ১০/০১/২০১৯ তারিখে দক্ষিণখাণ থানা সংলগ্ন বাজারে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে কয়েকজন পথচারী দক্ষণখাণ থানায় নিয়ে আসেন। অত্র থানা পুলিশ তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে তার পরিবার খোঁজে না পাওয়ায় ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে সহযোগী সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের কাছে হস্তান্তর করে।
উক্ত ভিকটিমকে বাউনিয়া টেম্পু স্ট্যান্ডে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন উত্তরা থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে তাকে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে রাখা হয়। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে রমনা থানাধীন টহল পুলিশ বেইলী রোডে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে গত ০২/০২/২০১৯ তারিখে রাত আনুমানিক ১১ টার দিকে মোবাইল ডিউটি করাকালীন দারুসসালাম থানা পুলিশ অত্র থানাধীন টেকনিক্যাল মোড়ে রজিনা বাস সার্ভিসের কাউন্টার থেকে একা বসে থাকতে দেখে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানায় ঢাকায় তার কোন আত্মীয় স্বজন নাই। থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে গত ০৫/০১/২০১৯ তারিখে শাহবাগ থানাধীন এলাকায় উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেষ্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসে।পরবর্তীতে তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উক্ত ভিকটিমকে গত ০৩/০১/২০১৯ সালে মহাখালি ফাড়ির ইনচার্জ বাস টার্মিনালে পেয়ে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ডিএমপির ইউমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার তাকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়।
উক্ত ভিকটিমকে পথচারী থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে পথচারী থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
বাক প্রতিবন্ধী এই নারীকে গত ১৮/০২/২০১৫ ইং তারিখে ঢাকার মিরপুর থানাধীন মধ্য মনিপুর জনকল্যাণ মসজিদের সামনে পাওয়া যায়। স্থানীয় লোকজন পরে তাকে মিরপুর থানায় নিয়ে আসে। পরে তাকে মিরপুর থানা হতে নিরাপদ হেফাজরে জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তিনি ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছেন। তার কোন নিকট আত্মীয় বা পরিচিত লোক থাকলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হল।
আসিফা জানায় সে মিরপুরের পাবেল ও জয়া নামের দম্পতির বাসায় কাজ করত। বাসা থেকে বের হয়ে আর বাসায় ফিরতে পারেনি। সে কোন ঠিকানা বা মোবাইল নম্বর বলতে না পারায় কাফরুল থানার মাধ্যমে তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসা হয় সে বর্তমানে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছে।
<p> উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।</p>
ভিকটিম মানসুরা ঢাকায় তার মায়ের সাথে এক বাসায় কাজ করতে আসে। ঐ বাসা থেকে দোকানে এসে সে আর বাসা চিনতে না পেরে হাটতে হাটতে মগবাসার চলে আসে। গত ১৮/০৪/২০১৪ ইং তারিখ সন্দ্য ০৭.০০ ঘটিকার সময় স্থানীয় লোকজন জিজ্ঞাসা করে নাম ঠিকানা না পাওয়ায় তাকে রমনা থানায় নিয়ে আসে। পরে তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসা হয়। সে বর্তমানে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছে।
উক্ত ভিকটিমকে কদমতলী থানাধীন দক্ষিন দনিয়া মিনাবাগ এলাকা থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এএসআই/শামীম আকন ঈগল/৬৩ ডিউটি চলাকালীন ভিকটিমকে পেয়ে থানায় হাজির করেন। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এএসআই/শামীম আকন ঈগল/৬৩ ডিউটি চলাকালীন ভিকটিমকে পেয়ে থানায় হাজির করেন। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে আদাবর থানা পুলিশ উদ্ধার করে তার পিতা আমিরুর ইসলামের নিকট বুঝিয়ে দেয়। পরবর্তীতে উক্ত ভিকটিম বাবার নিকট হতে পলায়ন করে পুনরায় উক্ত ভিকটিমকে আদাবর থানা এলাকা হতে উদ্ধার করে থানায নিয়ে আসে। থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আইও এর নিকট হস্তান্তর করা হয়
উক্ত ভিকটিমকে পল্লবী থানাধীন কালশী মোড় এলাকায় উক্ত ভিকটিমকে সন্দেহ ভাবে ঘুরাফেরা করতে দেখে উক্ত থানা পুলিশ উক্ত স্থানে উপস্থিত হয়ে তাকে উদ্ধার করে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়
উক্ত ভিকটিমকে জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে উদ্ধার করে কোতয়ালী থানায় নিয়ে আশা হয়। পরবর্তীতে থানা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারে গত ০৮ বৎসর পূর্বে ঢাকা হতে কুমিল্লার জৈনিক মোঃ নুরুল হুদা খোকন এর বাসায় কাজ করতো। উক্ত ভিকটিম গত কয়েকদিন আগে বাসা থেকে কাউকে কিছু না বলে বের হয়ে আসে এবং মোঃ ইকবাল হোসেন সুমন (৩২) এর বাসায় দুই দিন অবস্থান করে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
বাচ্চাটির মা গত 02/07/14 ইং তারিখ 06.45 ঘটিকায় অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন এবং গত 04/08/14 ইং তারিখ মারা যান। বাচ্চা দুটির বর্তমানে কোন অভিভাবক না থাকায় তেজগাওঁ থানাস্থ ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের নিরাপদ হেফোযতে আছে।</p>
সীমাকে জনৈক রিক্সাচালক সীমাকে সভার থানাধীন সিএন্ডবি নামক স্থানে পায়। পরে তাকে সাভার মডেল থানার মাধ্যমে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসায় হয়। সীমার দেয়া তথ্য মতে তার পিতা-আঃ গণি, মাতা-মোসাঃ আউলিয়া, সাং-বস্তাল, থানা-সোনারগাঁ, জেলা-নারায়ন গঞ্জ। উক্ত ঠিকানায় খোজ করে তার পিতা-মাতা বা নিকট আত্মীয় খুজে পাওয়া যায় নাই। সীমা বর্তমানে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছে।
ভিকটিম রিমা তার খালা জরিনার সাথে ঢাকায় বেড়াতে এসে হারিয়ে যায়। সে তার পিতার নাম মোঃ জাহাঙ্গীর, মায়ের নাম রেহানা বেগম, ও বাড়ি কুমিল্লা বলে জানায়। মুগদা থানার তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসা হয়। সে বর্তমানে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছে।
উক্ত ভিকটিমকে বেতার বার্তার মাধ্যমে জানতে পারে গাবতলী তিন রাস্তার মোড়ে একটি মেয়ে অভিভাবকহীন ভাবে আছে । উক্ত সংবাদ পেয়ে গাবতলী এলাকায় ডিউটিরত অফিসার এএসআই/ আবু সাইদ সঙ্গিয় ফোর্সসহ টহল টিম ডেল্টা ৭৫ উক্ত ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আইও নিকট হস্তান্তর করা হয়।
ঢাকা টাইমস২৪ এর স্টাফ রিপোর্টার বিলকিস ইরানী ০৪/০৫/২০১৪ইং তারিখ বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার সময় নিউমার্কেট থানা সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দিপাকে কান্নারত অবস্থায় দেখতে পায় এবং তাকে থানায় নিয়ে আসে। নিউমার্কেট থানার জিডি নং-১৫০, তারিখ-০৪/০৫/২০১৪ মূলে দিপাকে নিউমার্কেট থানায় গ্রহণ করা হয় এবং ঐ দিনই তাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে আসা হয়। সে বর্তমানে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিরাপদ হেফাজতে আছে। সে শারীরিক প্রতিবন্ধী। সে লাঠিতে ভর করে হাটে।
উক্ত ভিকটিমকে থানা এলাকায় কিলো-৮২ ডিউটি করাকালীন সময়ে বাড্ডা থানার উত্তর বাড্ডা ক্রসিং এ ডিউটিরত সাজের্ন্ট/ আহম্মেদ শরীফ উক্ত ভিকটিমকে একা পেয়ে নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসাবাদ করলে উল্লেখিত ঠিকানা বলে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
গত 23-03-2014 ইং তারিখ দুপুর অনুঃ 13.45 ঘটিকায় বিজিবি 4 নং গেইটের (পিলখানার ভিতরে) ঘোরাফেরারত অবস্থায় পাওয়া যায়। তার কোন অভিভাবক না থাকায় নিরাপদ হেফজতের জন্য ভিকটিম সাপোট সেন্টারে করে।
উক্ত ভিকটিমকে শেওরাপাড়া বাস্ট্যান্ডের স্থানীয় লোকজন দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে উক্ত ভিকটিম জানায় সে রাগ করে বাড়ী থেকে বের হয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে জনাবা লাইজু শ্যামলী ডমেডো বিল্ডিং এর সামনে দেখতে পায়। মহিলা এসআই / মোঃ আরাফাতুল হক খান স্পেশাল -৫৬ ডিউটি করা কালে তার বুঝিয়ে দেয় সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
<p> উক্ত ভিকটিমকে জনাব আবুল কাশেম আড়ং মোড়ে পেয়ে থানায় নিয়ে আসে। ভিকটিম ছেলেটি কথা বলতে পারে না । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।</p>
<p> <p> গত&nbsp; 22-03-2014 ইং তারিখ সিপাহীবাগ বাজার মসজিদ অজ্ঞাত শিশুকে তার মা ফেলে রেখে যায়্ । পরে সিএনজি চালক শিশুকে নিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় আসলে শিশুটির নিরাপদ হেফাজতে প্রেরন করে।</p></p>
পার্শ্বলিখিত ভিকটিমকেজনাবা কাকলী গেন্ডারিয়া থানাধীন লোহাপুর মোড়ে পাকা রাস্তার উপর পেয়ে উক্ত থানায় নিয়ে আসে । উক্ত ভিকটিমের পরিচয় জানার জন্য স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও গন্যমান্য ব্যক্তিগনদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে ভিকটিম সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারেনি । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিম রিয়াদকে খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচে কান্নারত অবস্থায় উক্ত খিলগাঁও পুলিশ ফাঁড়ীর এসআই মোঃ কামাল উদ্দিন উদ্ধার করিয়া ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
<p> উক্ত ভিকটিমকে মক্কি মসজিদ গলি এলাকায কান্নাকাটি করা অবস্থায় স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।</p>
উক্ত ভিকটিমকে রেলষ্টেশন এলাকায় এলোমেলো ভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে বিমানবন্দর রেলওয়ে থানা পুলিশ ফাঁড়ীর ইনচার্জ এসআই/ নজরুল ইসলামের নিকট স্থানীয় জনগন উক্ত ভিকটিমকে হস্তান্তর করে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
<div> উক্ত ভিকটিম তার স্বামীর সাথে দেখা করার জন্য ঢাকায় আসে। তার স্বামীর সাথে দেখা হওয়ার পর তাকে স্বামীর অফিস কলীক এর বাসায় নিয়ে যায়। ভিকটিমের স্বামীর সাথে তার সর্ম্পক ভাল না। সেখানে নিরাপত্তার অভাব বোধ করায় থানায় সরনাপন্ন হন। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।</div> <div> </div>
<p> <p> উক্ত ভিকটিমকে জনাব মোঃ হৃদয় রায়ের বাজার এলাকায় থেকে পেয়ে থানায় নিয়ে আসেন। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।</p></p>
উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে জনাব মোঃ আব্দুল হামিদ ব্যাপারী (৪২) মৈত্রি সমক পশ্চিম নুরের চালা বদিউল সাহেবের বাসার সামনে উক্ত ভিকটিম কে পাইয়া থানায় সংবাদ দিলে আমি সংগিয় ফোর্স সহ উল্লেখিত স্থানে উপস্থিত হয়ে ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে গ্রহন করি । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
ভিকটিমকে কিলো ৪২ মোবাইল ডিউটি করাকালে শ্যামপুর থানাধীন পশ্চিম ধোলাইপাড়া শাহাদাৎ রোডের পূর্ব মাথায় আমির টাওয়ারের সামনে রাস্তার উপর উক্ত ভিকটিমকে কান্নাকাটি করতে দেখে উক্ত ভিকটিমকে থানা হেফাজতে নেয় । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
গত ০৯/১০/২০১৩ খ্রি. ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার এর জিডি নং ১৫১ এবং শাহবাগ থানার জিডি নং ৪৬১, তারিখ ০৯/১০/২০১৩ অনুযায়ী ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার সুমাইয়া নামের পাঁচ বছর বয়সী হারিয়ে যাওয়া মেয়ে শিশুটিকে তাদের জিম্মায় রেখেছে। মেয়েটতার মা, বাবা’র নাম ,পরিচয়, ঠিকানা কিছুই বলতে পারে না। নিচে মেয়েটির বর্ণনা দেওয়া হল---
সর্ব ঠিকানা-অজ্ঞাত।
গায়ের রং-শ্যামলা, উচ্চতা-৩ ফুট ৬ ইঞ্চি, মুখমন্ডল-গোলাকার, চুল-কালো, তার পরনে ছিল সবুজ প্রিন্টের
কামিজ এবং সবুজ সেলোয়ার।
কোন সহৃদয় ব্যক্তি মেয়েটির অভিভাবকের সন্ধান পেলে দয়া করে তেজগাঁও থানা সংলগ্ন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
যোগাযোগের ঠিকানা-
ডিউটি অফিসার
ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
তেজগাঁও, ডিএমপি, ঢাকা।( তেজগাঁও থানা সংলগ্ন)
মোবাইল নং- ০১৭৪৫-৭৭৪৪৮ন, ফোন ৯১১০৮৮৫
ফ্যাক্স-৯১৩৭৮৩৮
ইমেইল-vsc-dmp@yahoo.com
সাভার থানার জিডি নং ১৪৬৬, তারিখ-২৭/০৮/১৩ ইং মূলে থানার আইন-শৃঙ্খলা ডিউটির সময় বেতার মারফত সংবাদ পায় সাভার থানাধীন সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন দারুচিনি রেস্তোরার পাশে ফুটপাতে অভিভাবকহীন দুটি বাচ্চা বসে আছে। সংবাদ প্রাপ্তীর পর ভিকটিম মোছাঃ ফেরদৌসী (০৪) ও শামীম (২.৫) ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়। ভিকটিমদেরকে নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করলে তারা শুধু নিজেদের নাম ও তাদের বাবার নাম ছাড়া কিছুই জানাতে পারে না। পরে জিডি মুলে থানায় গ্রহণ করে নিরাপদ হেফাজতের জন্য ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে প্রেরণ করে। বর্তমানে শামীম ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে আছে।
<p> উক্ত ভিকটিমকে ধানমন্ডি মডেল থানাধীন শংকর বাস ষ্ট্যান্ড এর পাশে জনাবা মোছাঃ আছিয়া বেগম, স্বামী-টুটুল খান, গ্রাম-বান্দর মট বাড়ী, থানা-কোটালীপাড়া, জেলা-গোপালগঞ্জ ভিকটিমকে পেয়ে থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজিবী সমিতি হস্তান্তর করা হয়েছে।</p>
উক্ত ভিকটিমকে পথচারী থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে পথচারী থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
ক্ত ভিকটিমকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানাধীন বাংলাদেল চলচিত্র উন্নয় কর্পোরেশন এর প্রধান গেইটের সামনে পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিম একটি ছেলের সাথে ঢাকায় চলে আসে। ভিকটিমকে উক্ত ছেলে মো:পুর থানাধীন বিজলী মহল্লাস্থ জনাব ছিদ্দিক আলীর বাড়ীতে উঠাইয়া শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন করে বলে জানায়। ভিকটিমের মা থানা পুলিশের মাধ্যমে ভিকটিমকে উক্ত স্থান থেকে উদ্ধার করে। পরবর্তীতে ভিকটিমকে তার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করে।
উক্ত ভিকটিমকে তেজগাঁও এলাকায় পেয়ে ডিউটিরত পুলিশ থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে মঞ্জু রহমান এর মাধ্যমে সংবাদ প্রাপ্ত হয়ে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন- এমইএস বাসষ্ট্যান্ড এলাকা হতে স্পেশাল -৮৩ ডিউটিতে নিয়োজিত অফিসারের মাধ্যমে অফিসার ইনচার্জ এর নির্দেশক্রমে ভিকটিমকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে এনজিও আইন ও শালিশ কেন্দ্রের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এসপি - ২১ মোবাইল ডিউটি করা কালীন ই-২১ বেতার মারফত সংবাদ পেয়ে অত্র থানাধীন মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন রেল লাইনে গিয়ে উক্ত ভিকটিমকে নিজ হেফাজতে নেয়। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে আহসানিয়া মিশন এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এস আই/ মোঃ হাসান মাসুদ ৯৯৯ এর মাধ্যমে জানতে পারে যে, ভাটারা থানাধীন কুড়িল চৌরাস্তায় হাকিম প্লাজান সামনে একটি ৯/১০ বছরের মেয়ে শিশুকে পাওয়া যায় । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে ভাষানটেক থানাধীন মিরপুর ১৪ নাম্বার মোড়ে রাস্তার পাশে কান্নারত অবস্থায় পেয়ে জনৈক মো: সিমা বেগম থানায় সোর্পদ করে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
উক্ত ভিকটিমকে এ্যাপোলো ৬৩ কলসাইনে ডিউটি করাকালে বেতার যন্ত্রের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে মোহাম্মদপুর থানাধীন মিরপুর রোড মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের আইডি বিডি নামক প্রতিষ্ঠানের লোকজন পেয়ে থানায় নিয়ে আসে । সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
<p> <p> &lt;p&gt; &amp;nbsp;উক্ত ভিকটিমকে রমনা মডেল থানাধীন এলাকার লোকজন সিদ্ধেশ^রী খন্দকার গলির মুখে পেয়ে এলাকার টহল ডিউটি পুলিশ এসআই/ মিজানুর রহমানের নিকট হস্তান্তর করে এবং মিজানুর রহমান থানায় নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সঠিক তথ্য না পাওয়া যাওয়ায় থানা পুলিশ নিরাপদ হেফাজতের জন্য তাকে ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে তাকে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।&lt;/p&gt;</p></p>