আমাদের যা অর্জন
আমাদের যা অর্জন:
-
৪১৯৯ জন নারী ও শিশু সেবা গ্রহণ করেছেন;
-
১০ টি বেসরকারী সংস্থার সমন্বিত সেবা প্রদান অব্যাহত রয়েছে;
-
নারী ও শিশু ভিকটিমকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীন থানাসমূহে রাত্রিযাপন করতে হয় না;
-
একজন নারী ও শিশুকে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে রেফার করার জন্য থানা থেকে বার বার ফোন করতে হয় না;
-
সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের প্রাথমিক যাচাইয়ের পর শুধুমাত্র যাদের দীর্ঘমেয়াদী সহায়তা প্রয়োজন তাদের বেসরকারী সংস্থায় রেফার করা হয়;
-
ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে সব ধরনের জরুরী সহায়তা (চিকিৎসা, কাউন্সেলিং) পাওয়ার সুযোগ তৈরী হয়েছে;
-
নারী পুলিশ সদস্যগণের দ্বারা একটি বিশেষায়িত তদন্ত ইউনিট প্রতিষ্ঠা হয়েছে;
-
সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুদের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সুযোগ তৈরী হয়েছে;
-
সকল থানায় নারী পুলিশ সদস্য না থাকলেও সহিংসতার শিকার ও হারিয়ে যাওয়া ভিকটিমদের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে নারী সদস্যদের দ্বারা মানসম্মত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে;
-
নারী পুলিশ সদস্যগণের কাজের পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে;
-
বিশেষ প্রয়োজনে স্বাক্ষীদের সব ধরণের সুরক্ষা প্রদানের সুযোগ তৈরী হয়েছে;
-
বেসরকারী সংস্থাসমূহের ২৪ ঘণ্টাব্যাপী পুলিশি সেবা গ্রহণের সুযোগ তৈরী হয়েছে;
-
কোর্ট থেকেও স্বল্পমেয়াদী আশ্রয়ের জন্য রেফার করছে;
-
স্বল্প প্রতিবন্ধী নারী ও শিশুদের জন্য সেবার দ্বার উন্মূক্ত হয়েছে;
-
ওসিসি, হাসপাতাল , সমাজ সেবা অধিদফতরসহ সকল সরকারি সেবাসমূহের সাথে সমন্বয়ের সুযোগ তৈরী হয়েছে;
-
হারিয়ে যাওয়া নারী ও শিশুদের তাৎক্ষণিক সুরক্ষা ও পরিবার সনাক্তকরণের ক্ষেত্রে পুলিশ ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে অধিক সংখ্যক শিশুকে পরিবারে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে ভবিষ্যতে পরিত্যক্ত শিশুর সংখ্যা হ্রাস পাবে;
-
সরকারি ও বেসরকারি সহায়তায় পরিচালিত হওয়ায় ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের কার্যক্রম দেশব্যাপী ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে এবং ভাল উদ্যোগ হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে;